প্রকাশিত: Thu, Apr 18, 2024 1:27 PM
আপডেট: Mon, Jun 23, 2025 5:55 AM

‘কাজলরেখা’র বহুল প্রচার কামনা করি

ব্রাত্য রাইসু : ঈদের একদিন পর গিয়াসউদ্দিন সেলিমের কাজলরেখা দেখলাম। গিয়াসউদ্দিন সেলিমের এই পর্যন্ত তিনটা সিনেমা দেখছি। মনপুরা, গুণিন আর এই কাজলরেখা। সেলিমের যেইটা ভালো গুণ, উনি কাহিনি দেখান। কাহিনির উপযুক্ত পরিবেশ এবং ভাষা ব্যবহারেও মনোযোগী। [২] আমি আধুনিক সংসারজীবনের জটিলতানির্ভর নাটক সিনেমা এড়াইয়া চলি। কথার কচকচিময় এইসব জিনিস বিরক্তিকর লাগে, ক্লিশে হইয়া থাকে প্রায় সময়। মেবি মধ্যবিত্ত স্ক্রিপ্ট রাইটার আর ডিরেক্টরদের বানানো উচ্চবিত্ত ও সেমি উচ্চবিত্তের কাহিনি বিশ্বাসযোগ্য থাকে না, তাই পছন্দ করা সম্ভব হয় না। সত্যিকার মিডল ক্লাস আসে না তাদের মাধ্যমে, বিজ্ঞাপন মাফিয়াদের চালানো থিয়েটারের বাবা-খালা টাইপ ভাবে আসে।  তারা মধ্যবিত্ত না গরিব ঠিক বোঝা যায় না। বলতেই হবে, গিয়াসউদ্দিন সেলিম এই ধরনের নাগরিক জটিলতা ব্যবসায় ঢুকেন নাই (ঢুকলে হয়তো আবার সত্যিকারের মধ্যবিত্তের দেখা পাইতাম আমরা)। উনি এবার ক্লাসিক ধরছেন। আরো ক্লাসিক নিয়া গিয়াস কাজ করবেন আশা করি। আমাদের তাই অনেক কিছু পাওয়ার আছে তার কাছ থিকা। তাই তার ছবির সমালোচনারও দরকার। সেইটা ছবির প্রদর্শনী যখন শেষ হবে তখন করা যাবে। আপাতত কাজলরেখার বহুল প্রচার কামনা করি। ১৭/৪/২০২৪। যঃঃঢ়ং://িি.িভধপবনড়ড়শ.পড়স/নৎধঃুধৎধরংঁ